Image


05 January 2023

জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে আমার মনে হয়েছে মহান রাব্বুল আলামিন আমি চাইবার আগেই আমাকে বহুকিছু দিয়েছেন!

জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে আমার মনে হয়েছে মহান রাব্বুল আলামিন আমি চাইবার আগেই আমাকে বহুকিছু দিয়েছেন! স্বীকৃতি সবসময় অনুপ্রেরণা জোগায়। 'পুলিশ ফোর্স এ্যাক্সামপ্লারি গুড সার্ভিস ব্যাজ' সেরকমই একটি স্বীকৃতি.... আজ রাজারবাগ প্যারেড গ্রাউন্ডে শ্রদ্ধেয় ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ জনাব চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বিপিএম (বার), পিপিএম স্যার রাজারবাগে এই ব্যাজ পরিয়ে দেন। ২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল ( পিপিএম), ২০১৮ ও ২০১৯ সালে আইজিপি ব্যাজ প্রাপ্তির পর ২০২২ সালে ৩য় বারের মত আবারও এই ব্যাজ প্রাপ্তিকে আমি মহান রাব্বুল আলামিন'র আশীর্বাদ বলে মানি। সকলে প্রার্থনায় রাখবেন, আগামীতে যেন আরও ভাল করতে পারি। শ্রদ্ধেয় সকল স্যারদের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা। কৃতজ্ঞতা আমার স্ত্রী ও পরিবারের প্রতি ❤️

Image


08 February 2022

ছোট্ট তুবাকে পুলিশ কর্মকর্তার আবেগঘন খোলা চিঠি

তাসমিন তুবা। বয়স ৪ বছর। ছলছলে চোখে তাকিয়ে রয়। মা নিচে গেছে ড্রেস আনতে। মা আসার পর ভাত খাওয়াবে। না এলে ভাত মুখে নেবে না। তুবা এখন বুঝে উঠতে পারছে না তার মা আর আসবে না। চিরতরে তাকে ছেড়ে চলে গেছে পরপারে। ছোট্ট এই তুবাকে ভর্তির জন্য বাড্ডার একটি স্কুলে খোঁজ নিতে গিয়েই শনিবার ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তাসলিমা বেগম রেনু (৪০)। রোববার লক্ষ্মীপুরের রায়পুরার সোনাপুর গ্রামে তার দাফন হয়েছে। তাসলিমা রেখে গেছেন ৪ বছর বয়সী তুবা ও ১১ বছর বয়সী ছেলে তাহসিনকে। তাহসিল মায়ের মৃত্যুর বিষয়টি বুঝতে পারলেও নাছোরবান্দা তুবা। ছোট্ট এই শিশুটি এখনও মায়ের ফিরে আসার প্রতীক্ষায়। মায়ের কথা মনে পড়লেই কেঁদে উঠছে সে। তখন তাকে ভুলিয়ে-ভালিয়ে রাখছে স্বজনরা। কখনো বলছে, আম্মু নিচে গেছে। তার জন্য ড্রেস নিয়ে আসবে। কখনো মজার খাবারের আশ্বাস দিয়ে চুপ রাখছে। কখনো বিভিন্ন রকমের খেলার সামগ্রী দিয়ে মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে রাখছে। মা-হারা সেই তুবাকে আবেগঘন এক খোলা চিঠি লিখেছেন ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন) ইফতেখায়রুল ইসলাম ইফতি। চিঠিটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো- প্রিয় মা তুবা, যখন তোর ছোট্ট চেহারাটি দেখেছি টিভি পর্দায় তৎক্ষণাৎ আমি আমার মেয়েটির কথা ভেবেছি! ঠিক তোর মত ছোট্ট একটি মেয়ে আছে আমার! জানিস, তুবা তোর আর আমার মাঝে অনেক মিল মা। আবার অনেক অমিলও আছে… আমি পরিবারের সবচেয়ে ছোট সন্তান তুই ও ছোট্ট তাইনা মা? আমার বাবা নেই, তোর বাবা থেকেও নেই! আমি মা হারিয়েছি আজ থেকে তিন বছর আগে ঠিক এই জুলাই মাসে, তুইও মা হারালি জুলাই মাসে। আমি প্রতি বছর ২২ জুলাই মায়ের মৃত্যুবার্ষিকী পালন করি এখন থেকে তুইও করবি তবে দু’দিন আগে, ২০ জুলাই। তোর অনেক প্রশ্ন আছে আমি জানি, সবাই মনে করছে তুই কিছুই বুঝছিস না! তুই মনে মনে মায়ের ফিরে আসার প্রতীক্ষা করছিস, তাই নাহ্? জানিস আমিও প্রতীক্ষা করি… আমাদের দুজনের কারো প্রতীক্ষাই শেষ হবে না! তুই অবশ্য প্রশ্ন করতে পারিস আমাকে, আমার মা কিভাবে চলে গেলেন? আমার মা আমাকে প্রতিষ্ঠিত করে স্বাভাবিকভাবেই ওপারে চলে গেছেন! তুই কি তোর মা কিভাবে চলে গেছেন, তাও জানতে চাস মা? তোর মাও তোকে ঠিক আমার মত প্রতিষ্ঠিত করতে স্কুলে ভর্তি করাতে চেয়েছিলেন! ওখানে হলো কি মা, কিছু মস্তিষ্ক বিবর্জিত ঠান্ডা মাথার খুনী খেলার ছলে তোর মাকে মার, মার,মার…. বলে মারতেই থাকলো… মনে করলো এটা যেন একটা পুতুল! অবিকল মানুষের চেহারার মত কতগুলো অমানুষ শুধু মেরেই গেছে তোর অভাগিনী মাকে….. তুই হয়তো তাদের কাউকে দেখলে চাচা, মামা বলে ডাকতি! হয়তো কাছে থাকলে বলতি, আমার মাকে মেরো না, আমার মাকে মেরোনা.. ওই পাষন্ডদের কানে তোর মা ডাক পৌঁছাত কিনা তাতে যদিও সন্দেহ আছে আমার। ওই অমানুষগুলো একটিবারের জন্য তোর কথা ভাবেনি মা! ওদের অনেকের ঘরেই তোর মত তুবা আছে। ফুলের মত সাজিয়ে রাখে নিজেদের তুবাকে! তুই তুবাকে নিয়ে ওদের ভাবনার একটুকুও সময় নেই মা! জানিস মা তোর এই চাচারা রাস্তায় অনেক অন্যায় হয়ে গেলে টু শব্দটিও করেনা! তখন মুখে কুলুপ এঁটে, হাতে চুড়ি পড়ে বসে থাকে। এরা কেউ কেউ তখন উট পাখির মত মুখ লুকিয়ে ফেলে। এরা সোচ্চার হয় অসহায়, সম্বলহীন, দুর্বলের উপর! তখন এদের পুরুষত্ব খুব জেগে উঠেরে মা….! তুবা মা, ওখানে তোর একটা চাচাও ছিল না যে প্রতিবাদ করে বলবে না মারিস না, আইন ভঙ্গ করিস না! একটা চাচাও তোর মায়ের নিথর দেহের উপরের আঘাত গুলো ফিরায়নি মা… তোর মাতো তোকে একটুও ব্যথা পেতে দেয়নি কখনো ? আঘাত পেলেও হয়তো আদর করে দিতেন খুব করে তাই না? তুই মা নিজের মায়ের নিথর দেহটা ছুঁয়ে একটু আদর করে দিস কেমন! পারলে একটু জড়িয়ে ধরিস মা…যদি পারিস জড়িয়ে ধরে একটু চিৎকার করে কাঁদিস মা……..! তাতে তোর ছোট্ট বুকটা একটু হালকা হবে কিনা জানিনা আমি..আর কখনো তো জড়িয়ে ধরতে পারবি না মাকে, তাই একটু বেশি করে মমতাময়ী মায়ের দেহটা ছুঁয়ে দিস.. এই কঠিন পৃথিবীতে দুদিন পর সবাই তুবাকে ভুলে যাবে, তোর তো বেঁচে থাকার জন্য একটা স্মৃতি লাগবে তাই না! মায়ের সাথে শেষ স্মৃতিটুকু ধরে রাখিস মা…. আমি কিন্তু ওই স্মৃতি নিয়েই বেঁচে আছিরে মা….. মা তোর মায়ের হত্যাকারীরা এখন ঘরে চোরের মত লুকিয়ে আছে! দেখে দেখে এই খুনকে যারা জায়েজ করেছে তারাও চুপ! তোর মায়ের খুনীরা আইনের আওতায় অবশ্যই আসবে, সেটা আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। কিন্তু এতে আমার কোনো ভাল লাগা, মন্দ লাগা কাজ করছে না! আমি জানি তুই আইন, আওতা কিছুই বুঝিস না। এসবের কোনো মানেও নাই তোর কাছে। আমি শুধু ভাবি রাতে চিৎকার করে কেঁদে কেঁদে তুই যখন মা বলে ডাকবি, তখন কে দাঁড়াবে তোর পাশে? কে তোর ছোট্ট মুখটা তুলে কান্না মুছিয়ে দিয়ে বলবে, আয় তুবা মা, আমার বুকে আয়? এই বিশাল পৃথিবীতে তোর ছোট্ট আকাশকে কে আগলে রাখবে? আমার সাথে সাথে তোর বুকটাও খালি হয়ে গেলরে মা! আমি যখন কেঁদে কেঁদে মায়ের জন্য বুক ভাসাতাম তখন তোর ছোট্ট বোন আমার বুকে এসে আমার বুকটা ঠান্ডা করতো! তোর ছোট্ট বুকটা কার পরশে ঠান্ডা হবে রে মা? আমি জায়নামাজে বসে তোর জন্য বারবার কাঁদছি… আমিও হয়তো ব্যস্ততায় তুই তুবাকে ভুলে যাবো, চেষ্টা করবো মনে রাখতে মা…. এই পৃথিবীটাকে এর মানুষেরা নোংরা বানিয়ে ফেলছেরে মা! স্বার্থের এই দুনিয়ায় কিছু অসভ্য, বর্বর মাথা তুলে জেগে উঠে অসময়ে! সঠিক সময়ে এরা কখনো জেগে উঠে না মা… তুবা জানিস, আজ আমার মায়ের মৃত্যুবার্ষিকী! মহান আল্লাহর কাছে আমার প্রতিটি প্রার্থনায় মায়ের পাশাপাশি তোকেও রাখার চেষ্টা করবো মা… তুই তো আমারও মেয়ে হতে পারতি? এটা ভাবলেই আমার পুরো পৃথিবীটা এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে মা… যেভাবে পারিস নিজের ছোট্ট বুকটাকে ঠান্ডা রাখিস! আমি তোর বাবা হলে সারাক্ষণ তোকে আগলে রাখতাম মা, তোর বদনসীব বাবা কি করবেন আমি জানিনা! মহান আল্লাহ পৃথিবীর নোংরা মানসিকতার সকল অমানুষদের থেকে তোকে নিরাপদে রাখুক মা… তুই আমাদের মাফ করিসনা তুবা, আমাদের অভিশাপ দিস! তোর অভিশাপে ধ্বংস হয়ে যাক সকল অমানুষের দল… ইতি তোর পুলিশ চাচ্চু প্রসঙ্গত, শনিবার সকালে বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসেন তাসলিমা বেগম। তার দুই সন্তানের ভর্তির বিষয়ে খোঁজ নিতে গেলে স্কুলের গেটে কয়েকজন নারী তাসলিমার নাম-পরিচয় জানতে চান। পরে লোকজন তাসলিমাকে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কক্ষে নেন। কিছুক্ষণের মধ্যে বাইরে কয়েকশ লোক একত্র হয়ে তাসলিমাকে প্রধান শিক্ষকের কক্ষ থেকে বের করে নিয়ে যায়। স্কুলের ফাঁকা জায়গায় এলোপাতাড়ি মারপিট করে গুরুতর জখম করে। পরে উদ্ধার করে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসাধীন তিনি মারা যান। এ ঘটনায় তাসলিমার বোনের ছেলে সৈয়দ নাসিরউদ্দিন বাদী হয়ে বাড্ডা থানায় অজ্ঞাতনামা চারশ থেকে পাঁচশ মানুষকে আসামি করে মামলা করেন। নিহত তাসলিমার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে। মহাখালীতে চার বছরের মেয়ে ও মাকে নিয়ে থাকতেন তাসলিমা। দুই বছর আগে স্বামীর সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়ে যায়। ১১ বছরের এক ছেলেও আছে নিহত তাসলিমার।

Image


10 June 2021

International Youth Change Maker - IYCM

Iftekhairul Islam ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ-এর একজন গৌরবান্বিত সদস্যের নাম। পেশায় একজন পুলিশ হলেও একসময় তিনি ছিলেন মিডিয়া জগতের প্রতি বিশেষ অনুরাগী।বিতর্ক,কবিতা আবৃত্তি, গান সহ সকল ক্ষেত্রেই তার ছিলো বিশেষ দক্ষতা। কয়েকটা অনুষ্ঠানে উপস্থাপনাও করেছিলেন এই ব্যক্তিত্ব। বেশ কিছু অনুষ্ঠানে গানও গেয়েছেন তিনি। ইফতেখায়রুল ইসলাম পড়াশোনা করেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিসংখ্যান বিষয় নিয়ে। অনার্স এবং মাস্টার্স দুটোই সম্পন্ন করেছেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর মাস্টার্স ইন পুলিশ ডিগ্রি অর্জন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হতে। প্রচন্ড রকম সংস্কৃতিমনা হলেও একটা সময় পারিবারিক চাপের মুখে পড়ে বাধ্য হন স্থায়ী কিছু করার। আর তার ইচ্ছে ছিলো দেশের জন্য ভালো কিছু করার।ভেবে ঠিক করলেন বিসিএস তেমন একটি সুযোগ। ৩১তম বিসিএস-এ পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হন সংস্কৃতি জগতের এই মানুষটি। যুক্ত হন পুলিশ হিসেবে কর্মক্ষেত্রে। তিনি ঢাকার ডেমরা জোনে এসি হিসেবে যোগদান করেন ২০১৬সালের ডিসেম্বরে। কর্মক্ষেত্রে যোগদান করার পরই তার দক্ষতা ও দেশের আইনের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ পায়।তারই প্রতীক হিসেবে ২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল পান প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে।তিনি থেমে থাকেননি। পরপর দু’বছর ২০১৮ ও ২০১৯ সালে আইজিপি ব্যাজ পান পুলিশ হিসেবে বিশেষ দক্ষতা এবং অবদানের জন্য। মার্চ ২০১৯ এ তিনি ডেমরা জোন হতে বদলি হন অন্যত্র। এরপর তার জীবনে শুরু হয় নতুন অধ্যায়। কর্মদক্ষতা তাকে দেয় আরও সম্মান ও দায়িত্ব। জুন-২০২০ থেকে সেপ্টেম্বর ২০২০ সময়কাল পর্যন্ত তিনি পল্লবী জোন গোয়েন্দা বিভাগের এডিসি হিসেবে কর্মরত থাকেন। তিনি তখনও কেবল পুলিশই নন। স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন সাংবাদিকতা নিয়ে।লেখালেখি-গান-উপস্থাপনা ধরে রেখেছেন তার জীবনে। সেই সূত্রে ২০১৯ সালে পান "বেস্ট প্রেজেন্টার এওয়ার্ড”। ২০০৫ সালে সারা বাংলাদেশ বেস্ট পাবলিক স্পিকার হন তিনি। একজন উচ্চপদস্থ ও দায়িত্ববান পুলিশ হয়েও এতটা সংস্কৃতিমনা খুব কমই দেখা যায়। একজন পুলিশ জনগনের পাশে রক্ষক হয়ে দাঁড়ানোর পাশাপাশি সামাজিক কর্মকান্ডে নিজেকে কীভাবে নিয়োজিত রাখতে পারেন,তার উজ্জ্বল প্রতীক হলেন ইফতেখায়রুল ইসলাম। কাজের প্রতি যেমন তার কোন অবহেলা ছিলো না,তেমনি মানুষ আর প্রকৃতির পাশে দাঁড়িয়েছেন সব সময়। কর্মক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য তিনি পেয়েছেন অসংখ্য পুরষ্কার।পেয়েছেন জাতীয় সম্মাননা, জাতীয় গ্রন্থমেলায় বই ও প্রকাশিত হয়েছেন এই ব্যক্তিতের। বাংলাদেশ প্রতিদিন সহ বিভিন্ন পত্রিকায় তার নিয়মিত লেখা যায়। তিনি এ পর্যন্ত বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা থেকে ১৫০টিরও বেশী পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছেন। ইফতেখায়রুল ইসলাম, পেশায় পুলিশ হওয়ার পাশাপাশি সমাজসেবক,সমসাময়িক বিষয়ের লিখক, উপস্থাপক, বিতর্কবিদ ও উপদেশদাতা। বর্তমানে এই মহান ব্যক্তিত্ব কর্মরত রয়েছেন অতিরিক্ত উপঃপুলিশ কমিশনার,এডিসি মিডিয়া এন্ড পিআর ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ এ। বাংলাদেশের প্রতিটি পুলিশের জন্য তিনি একজন উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। আর সংস্কৃতির জগত! তিনি এখনো কাজের ফাঁকে কবিতা, গান গেয়ে থাকেন।বিতর্কের সম্মাননায় তিনি রয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিবেটিং সোসাইটির প্রেসিডেন্ট হিসেবে। তাঁর মতো গুণী ব্যক্তিদের মাধ্যমেই সমৃদ্ধ হবে আগামীর বাংলাদেশ। ইন্টান্যাশনাল ইয়ুথ চেইঞ্জ মেকার আপনাকে অভিভাবক হিসাবে পেয়ে গর্বিত ও আনন্দিত। আমরা আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতাজ্ঞাপন করছি।